হ্যালো বন্ধুরা আপনাদের সবার প্রতি সালাম আসসালামু আলাইকুম । আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন । আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি । বন্ধুরা আজকের পোস্টে আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দিব শরীয়তপুর জেলার ইতিহাস এবং শরীয়তপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত তা সম্পর্কে বিস্তারিত । তাই এখন আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক ।
শরীয়তপুর জেলার ইতিহাস | শরীয়তপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
প্রাচীনকালে এ অঞ্চল তথা বৃহত্তর মাদারীপুর মহকুমার নাম ছিল । ইদিলপুর যা কোটালীপাড়া অথবা চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল । পরবর্তীতে বিক্রমপুরের অধীনে নাম ছিল কেদারপুর বাজার বিপ্লবের চাঁদরায় দক্ষিণ বিক্রমপুরের ফুলবাড়িয়া নদীতে বিলীন নড়িয়া উপজেলার অংশে জন্মগ্রহণ করেন কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রায়পুর নাম কি তাদের অনুসারী হয়েছিল । রায়পুর যা কয়েক শতাব্দী ধরে ছিল সেই গ্রামের নাম এখন প্রতিযোগিতায় কেরালায় কোনো চিহ্নমাত্র নেই ।
সেখানে শুধু পাশের গ্রামে তাদের ক্ষরণ করা দুটি বিশাল দিঘি রয়েছে । এখনো দিগম্বরী দেবীর পূজা হয় সেখানে বর্তমান পদ্মার এ পারে বারো ভূঁইয়াদের কেদার রায় কে মনে রেখেছে পর্দায় ভেসে গেছে রায়পুরের ইতিহাসের খনন করা দিঘী একটু দূরে এখনো কিছু প্রাইস নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে । একটা বাড়ি সেখানে এখন অন্য লোকের বসতি স্থানীয় লোকেরা বাড়িটিকে বলে বিয়াবাড়ি ধারণা করা হয় । ভূঁইয়াবাড়ি মানুষের মুখে মুখে অপভ্রংশ হতে হতে বিয়ে বাড়ি ।
স্বাধীনতার পর ১৯৭৬ সালে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় । মাদারীপুরের পৌর অঞ্চল নিয়ে একটি উপমা গঠিত হবে বিষয় নির্বাচন কমিটির সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ব্রিটিশবিরোধী কথা পরে যে আন্দোলনের নেতা হাজী শরীয়ত উল্লাহ নাম অনুসারে এর নাম করা হয় । শরীয়তপুর এবং এর সদর দপ্তর এর জন্য পালং থানা অঞ্চল কে বেছে নেওয়া হয় । ১৯৭৭ সালের ১০ ই আগস্ট রেডিওতে সরকার করতে কিংবা গঠনের ঘোষণা দেয়া হয় এবং ওই বছর তেশরা নভেম্বর এই মন তমাকে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন ।
তৎকালীন উপদেষ্টা জনাব আব্দুল মোমেন খান প্রশাসক ছিলেন জনাব আমিনুর রহমান এর পর রাষ্ট্রপতি হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ সরকারের প্রশাসনিক ১৫ বিন্যাস এর ফলে শরীয়তপুর মহকুমাকে জেলায় রূপান্তরিত করা হয় ১৯৮৩ সালে জেলা গঠন ঘোষণা করা হয় । ১৯৮৪ সালের পহেলা মার্চ শরীয়তপুর জেলার শুভ উদ্বোধন করেন তৎকালীন তথ্য মন্ত্রী জনাব নাজিমুদ্দিন হাশিম ।
বর্তমান শরীয়তপুর বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা শরীয়তপুর জেলার বর্তমান আয়তন ১১৮১ দশমিক ৫৩ বর্গকিলোমিটার ফরিদপুর জেলায় কয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য ছানা পাঁচটি মিউনিসিপালিটি ৬৪ টি ইউনিয়ন পরিষদ ৪৫৯৩ মহালয়া ১২৩০ ছয়গ্রাম ও ৬৬০টি মজা নিয়ে এই জেলা গঠিত । এই জেলার উপজেলা গুলো হচ্ছে জাজিরা শরীয়তপুর সদর গোসাইরহাট ভেদরগঞ্জ নড়িয়া সখিপুর এগুলোর বাইরে ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার মর্যাদা দেওয়া হয়েছে ।
Read More :
- বাংলাদেশের সেরা ১৯টি স্কুলের তালিকা – ২০২৩
- বাংলাদেশের সেরা ১৫জন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তালিকা
- আরোগ্য সদন ফরিদপুর ডাক্তারের তালিকা – ২০২৩
এই জেলা বসবাসকারী মানুষের বেশিরভাগ পিসির সাথে সংযুক্ত উৎপাদনশীল শহরের মধ্যে রয়েছে ধান পাট গম প্রিয়তম বেবী এর মধ্যে ৫৫১১ প্রধান রপ্তানি পণ্য হিসেবে বিবেচিত । এই জেলায় শিল্প-কারখানা তেমন গড়ে ওঠেনি কিন্তু বর্তমানে এ জেলা কিছু শিল্প কারখানা রয়েছে । এগুলো বলা হচ্ছে চার্কোল ১৬৪ টি ১১২ টি মজার ৫০ বরফের কল তেরোটি তেলের কল তিনটি পূর্বে এলাকায় অভিযোগ পত্র তৈরীর জন্য বিখ্যাত ছিল শরীয়তপুর জেলায় রয়েছে ।
বেশকিছু কৃতি সন্তানের বসবাস এর মধ্যে আমরা অযোগ্যদের নাম বলছি রামঠাকুর হিন্দু ধর্মগুরু এবং সাদক পুলিনবিহারী দাস ব্রিটিশবিরোধী সন্ত্রাসবাদি আন্দোলনের কারণ সমিতির প্রধান পাচ্ছেন আইন ব্যবসা ও গানের গীতিকার যোগেশচন্দ্র ঘোষ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বিশারদ এবং শিক্ষাবিদ সাধনা ঔষধালয় এর প্রতিষ্ঠাতা গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য বিশারদ উদ্ভিদবিদ গোষ্ঠ পাল ফুটবলার ভারত সরকার দ্বারা পদ্মশ্রী উপাধিতে ভূষিত হন ।
চিকিৎসক ও ভাষাসৈনিক কবি ও সাহিত্যিক অবসরপ্রাপ্ত শওকত আলী মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা এটিএম শামসুল হক প্রশাসনিক কর্মকর্তা পুলিশ হেডকোয়ার্টার তিনি শহীদ মতিউর রহমানের বড় ছেলে আতাউল হক সাবেক মন্ত্রিপরিষদসচিব নগেন্দ্র চক্রবর্তী ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের ব্যক্তিত্ব ।
এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রাক্তন সংসদ মাদারীপুর শরীয়তপুর প্রথম গভর্নর রাজনীতিবিদ প্রাক্তন পানিসম্পদ মন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালেব প্রাক্তন ফুটবলার কলকাতা মোহামেডান বিক্রমপুরের রাজা শামসুল হক মাস্টার বীর মুক্তিযোদ্ধা সঙ্গীতশিল্পী ও নাট্যজন আজিজুল হক সাবেক আইজিপি নাঈম রাজ্জাক সংসদ সদস্য শরীয়তপুর ৩ আসনের একেএম এনামুল হক শামীম সংসদ সদস্য শরীয়তপুর ২ আসন এবং উপমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ।
বিএম মোজাম্মেল হক রাজনীতিবিদ দুই বারের সাবেক সংসদ সদস্য শরীয়তপুর ১ ইকবাল হোসেন অপু সংসদ সদস্য ফরিদপুর ১ আসন একেএম শহীদুল হক সাবেক আইজিপি বিপিএম পিপিএম এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গোলা বলা হচ্ছে কার্তিকপুর জমিদারবাড়ি কোদালপুর দরবার শরীফ সুরেশ্বর দরবার শরীফ নড়িয়া বিএল পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় ক্যাম্পাস মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম বুড়িরহাট মসজিদ বুড়িরহাট মুন্সিবাড়ি শিকদার বাড়ি কোন ডিসটিক কা দরবার শরীফ শিবলিঙ্গ মহিষারের দীঘি রাজনগর ফরাসী হাটুরিয়া জমিদার বাড়ি রুদ্রকর জমিদারবাড়ি রুদ্রকর মঠ রাম সাধুর আশ্রম মানসিংহের বাড়ি ।
