মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত | মাগুরা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি – ২০২৩

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত এবং মাগুরা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন । তাই বিস্তারিত ধারণা পেতে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন ধন্যবাদ ।
মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত | মাগুরা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
মাগুরা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল খুলনা বিভাগের জেলা । ঢাকা থেকে মাগুরা দূরত্ব 176 কিলোমিটার বা যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম থেকে ঢাকা যেতে প্রায় সময় লাগে 5 ঘন্টা ট্রেন যোগাযোগ নেই ওদের ভবিষ্যতের ট্রেন যোগাযোগ চালু হতে পারে । এ জেলায় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমৃদ্ধ জনপদের নাম মাগুরা ।
1787 সালে ব্রিটিশ আমলে বাংলা প্রদেশের প্রথম গঠিত জেলা যশোর । কিন্তু একজন জেলা কর্মকর্তার পক্ষেই বৃহৎ জেলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে । যশোর জেলার প্রথম করা হয় মাগুরা গঠন করার পর প্রথম মহাকুমা অফিসার হিসাবে আসেন মহকুমা হবার আগে মাগুরা অঞ্চল ঘোষণা ও মোহাম্মদপুর নামে বিখ্যাত ছিল পাল রাজত্বের সময়ে অঞ্চলের উত্তর-উত্তরপূর্ব অংশ শ্রীপুর ।
ও রাগপুর নামে পরিচিত ছিল দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব অংশ ঘোষণা পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হবার পর প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ এর অংশ হিসাবে মাগুরাকে হাজার 984 সালে মক্কা থেকে জেলায় উন্নীত করা হয় নামকরণ করা হয় । এর নামকরণ কিভাবে হয়েছে তা স্থির ভাবে বলা দুষ্কর কিংবদন্তি থেকে জানা যায় এককালে সুন্দরবনের কাছাকাছি এ অঞ্চলে মগ জলদস্যুদের ডাউনলোড পাচ্ছিল কুমার নদী তীরে অবস্থিত ।
বর্তমান মাগুরা শহরের ছিল তাদের আত্মা নদীপথে তারা বড়দের মতো দর্শনা করতো তাদের নাম থেকেই মগরা থেকে মাগুরা হয়েছে । নেত্রকোনা থেকে দেখা যায় সেখানে মগ্ন নামে একটি নদী রয়েছে বাংলাদেশ বগুড়া নামে আরও বেশ কয়েকটি গ্রাম রয়েছে তবে জেলার মর্যাদায় উন্নীত হওয়ার পর বগুড়া এখন শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার কোন কোন ঐতিহাসিক ।
নবাব মুর্শিদকুলি খাঁর আমলে মগধের অগ্রযাত্রাকে যেখানে প্রোথিত করে ঘুরিয়ে দেয়া হতো সেই স্থানটির নাম রাখা হত মম গুরা হয়েছে । মাগুরা আর যশোর পৌর এলাকার মগ দস্যুদের অত্যাচার ও লুণ্ঠনের কাহিনী আজও ইতিহাসে এক বেদনাময় অধ্যা ছেলে ঘুমালো পাড়া জুড়ালো বর্গী এলো দেশে প্রচলিত এই ছড়াটি ও সেসময়ের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরেছে ।
অন্য পোস্ট :
মোহাম্মদপুরের রাজা সীতারাম রায়ের রাজা প্রতাপাদিত্য দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখেন বলা চলে নষ্টদের এই দুই রাজপুত্র ও পরাজিত করেন এবং সেনাবাহিনী অনুসারী হিসেবে নিয়োগ পান আজকে মাগুরা শহরের তাদের নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়েছে মাগুরা জেলার মোট আয়তন 1000 ।
50 বর্গকিলোমিটার জেলা উপজেলা ও জেলা মহম্মদপুর উপজেলা শালিখা উপজেলা রয়েছে ।উপজেলার চারটি পৌরসভা একটি ইউনিয়ন 36 টি গ্রাম 730g মৌজা 507 রেস্ট 2011 সালের পরে বাংলাদেশে আর কোনো আদমশুমারি হয়নি তাই 2011 সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা 9 লক্ষ 18419 জন এর মধ্যে পুরুষ 50.56 শতাংশ এবং মহিলা 49 দশমিক 44 শতাংশ জেলা রয়েছে বেশ কয়েকটি নদী তার মধ্যে নদীগুলো হচ্ছে গড়াই নদী নবগঙ্গা নদী ।
মরা কুমার নদী কুমার নথ চিত্রা নদী ভৈরব নদী সিরাজপুর হাওড়া নদী বেগবতী নদী মোহাম্মদপুর উপজেলায় বাবুখালী স্বমহিমায় ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে । 1898 সাল থেকে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে । এই প্রতিযোগিতা কে কেন্দ্র করে তিন দিনব্যাপী মেলা আয়োজন করা হয়ে থাকে ।
এখানে জারি গান সারি গান সহ বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে । মাগুরা জেলার শিক্ষার হার 44 দশমিক 7 শতাংশ এ জেলায় কয়টি সরকারি 24 টি বেসরকারি এবং একটি পলিটেকনিক্যাল কলেজ মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে 149 টির মধ্যে সরকারি দুইটি এবং বেসরকারি 147 টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ।
অন্য পোস্ট : টমেটো খাওয়ার ২০টি উপকারিতা – ২০২৩
36 টি মাদ্রাসা রয়েছে 72 টি কারিগরি কলেজ রয়েছে 15 টি বিজনেস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজ রয়েছে চারটি আইন মহাবিদ্যালয় হয়েছে । একটি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ রয়েছে একটি মাগুরা জেলায় রয়েছে বেশ কয়েকটি দর্শনীয় স্থানের মধ্যে বুদ্ধি গুলো হচ্ছে গড়াই সেতু, পীর হযরত গরিব শাহ রহমাতুল্লাহ আলাইহির মাজার শরীফ, কবি ফররুখ আহমদের ভাওয়াল রাজার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ রাজা সীতারাম রায়ের ।
প্রথম দুর্গ শ্রীপুর জমিদারবাড়ি কবি কাজী কাদের নেওয়াজ এর বাড়ি বিরাট রাজার বাড়ি জমিদার বাড়ি ফিরতে উদ্দিনের মাজার দরবার শরীফ, চন্ডীদাস ও রজকিনী ঐতিহাসিক সিদ্বেশ্বরী-মৌচাক জমিদারবাড়ি কাদিরপাড়া জমিদারবাড়ি মুক্তিযুদ্ধের চিহ্ন মাগুরায় চত্বরের গণকবর ওয়ালপেপার ।
কুড়ার বাজার গলাকাটা সেতু ছাইঘারিয়া স্মৃতিসৌধ পিটিআই এর প্রধান ফটক মাগুরা বিষয়ক সংগঠন মাগুরা জেলা রয়েছে বেশ কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দের নাম বলা হচ্ছে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, কবি ফররুখ আহমেদ, অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান, কবি কাজী কাদের নেওয়াজ, সাহিত্যিক মোহাম্মদ লুৎফর রহমান, সঙ্গীতজ্ঞ মুন্সির চিত্রশিল্পী মোস্তফা মনোয়ার, গ্রীনিস ওয়ালড রেকর্ড প্রাপ্ত মাহমুদুল হাসান ফয়সাল, অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন, ক্যাবিনেট মন্ত্রী সৈয়দ আতাহার আলী, এমপি আহমেদ হোসেন, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ আব্দুর রশিদ বিশ্বাস, এমপি এডভোকেট মোঃ আসাদুজ্জামান এমপি, প্রফেসর ডাক্তার মোহাম্মদ সিরাজুল আকবর ।
এমপি সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, এমপি মুজিবুল হক, এমপি সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদ নিতাই রায় চৌধুরী, এমপি মেজর জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত এটিএম আব্দুল ওয়াহাব, সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদ কাজী সালিমুল হক কামাল, এমপি মোঃ দুলাল মিয়া কোভিদ প্রতীক বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাহিত্যিক নিমাই ভট্টাচার্য, কবি মোঃ গোলাম হোসেন ও সংস্কৃত পণ্ডিত, গঙ্গাধর সেমরায় শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন, বিশিষ্ট শিক্ষক শিক্ষা অনুরাগী এম এ গফুর বনানী চৌধুরী, দিদারুল ইসলাম, আবু তালেব মিয়া, আকবর হোসেন, অধ্যাপক ডঃ সৈয়দ আলী আশরাফ, অবিভক্ত পাকিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়ার কাজী মোরসালিন মাহবুব দেপুটি সেক্রেটারি বাংলা, সেন্ট্রাল হিউম্যান রাইটস শুটার, শারমিন রত্না গিনেস, ওয়ার্ল্ড রেকর্ড প্রাপ্ত আব্দুল হালিম মোস্তফা শাকিল, এসকে জাওয়াদ আহমেদ ।